বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পরিচালিত সাহিত্য পত্রিকা ‘অগ্নিসেতু’ প্রথমবারের মত আয়োজন করলো সাহিত্য প্রতিযোগিতার।
সাম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর. সি. মজুমদার মিলনায়তন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণে গান, কবিতা আবৃত্তি, নাটক পরিবেশন, পুরস্কার বিতরণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পত্রিকাটির সম্পাদক ও গ্রীণ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী অরূপ দাশ শ্যামের সভাপতিত্ব এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মামুন আল রশিদ, বিজ্ঞান চর্চা কেন্দ্রের প্রধান সংগঠক ড. জয়দীপ ভট্টাচার্য, অগ্নিসেতুর উপদেষ্টা রাশেদ শাহরিয়ার, অগ্নিসেতুর সম্পাদক অরূপ দাশ শ্যাম, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ প্রকৌশলী বিভাগের প্রভাষক মোঃ মোকাররম হোসাইন চৌধুরী, ইংরেজী বিভাগের সহযোগি অধ্যাপিকা জাকিয়া নূর মতিন সহ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের তিনটি ক্যাটাগরির প্রত্যেকটিতে প্রথম তিন জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। কবিতায় ১ম স্থান অধিকার করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী জয়শ্রী আচার্য্য তিথি, ২য় স্থান অধিকার করেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ঔষধ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র মোঃ মাহমুদুল নবী কনক, ৩য় স্থান অধিকার করেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ঔষধ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ইবনে কাউসার তুহিন। গল্পে ১ম স্থান অধিকার করেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ঔষধ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী আফিয়া মুরশিদ আনিকা, ২য় স্থান অধিকার করেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ঔষধ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী মেনকা ঘোষ কথা, ৩য় স্থান অধিকার করেন গ্রীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী কামরুনাহার কলি। প্রবন্ধে ১ম স্থান অধিকার করেন উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের ছাত্র সুবাস সরকার, ২য় স্থান অধিকার করেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের ছাত্রী শায়লা কাজল মুনমুন, ৩য় স্থান অধিকার করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মারুফ তারেক।
এসময় পত্রিকাটির সম্পাদক প্রত্যেক মাসের শেষ শুক্রবার সাহিত্য পাঠের আসর করা এবং প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর পত্রিকাটি বের করার ঘোষণা প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন পত্রিকাটির সহ-সম্পাদক অভিমিতা স্বর্ণা এবং গ্রীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম।
পাঠকের মন্তব্য