অংকন বিশ্বাস অর্ক:
রাশিয়া বিশ্বকাপ শুরু লগ্ন থেকেই কমবেশি প্রতিটি দেশে শুরু হয় আনন্দ উল্লাস। তেমনি ভাবে বাংলাদেশেও রয়েছে এর প্রচুর প্রাদুর্ভাব। প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় এমনকি গ্রামে গ্রামেও দেখা যায় এর প্রতি গভীর ভালোবাসার ছড়াছড়ি।
শহরে শহরে দেখা যায় বাহারি রকমের পতাকা।
এরই মাঝে রাশিয়া বিশ্বকাপেরর শেষ প্রান্তে এসে রাজধানীর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সেজেছে এক ভিন্ন আঙ্গিকে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল তরুন শিক্ষার্থী আয়োজন করেছে এক স্বাচ্ছন্দ্যময় ফুটবল টুর্নামেন্ট। টুর্নামেন্টটি চলছে একটু ভিন্ন পদ্ধতিতে। অর্থাৎ মোট বিশটি টিম নিয়ে গঠিত এই টুর্নামেন্টেরর প্রতিটি দলে খেলবেন পাঁচজন করে খেলোয়াড়। প্রতিটি ম্যাচে থাকছে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ এর পুরষ্কার। থাকছে দক্ষ রেফারি। রয়েছে অসৎ অবলম্বনের ব্যবস্থা হিসেবে লালকার্ড ও হলুদকার্ডও।
কথায় কথায় ডিপার্টমেন্টটির সিনিয়র শিক্ষার্থী
ইশতিয়াক আহমেদ সৈকত ও নাজমুস সাকিব জানায়, জীবন গঠনের সূচনায় সব প্রাণীর ক্ষেত্রেই খেলাধুলা শিক্ষার উপায়।উন্নত বিশ্বে বিদ্যাশিক্ষাকে আকর্ষনীয় ও আনন্দদায়ক করতে শিক্ষাব্যবস্থায় এখন খেলাধুলা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। এতে করে রয়েছে শিক্ষকবৃন্দেরও সম্মতি। তাই আমাদের পড়ালেখার পাশাপাশি আমাদের এই ছোট্ট আয়োজন তাতে খুব বেশি লেখাপড়ার ক্ষতি হবেনা। বরঞ্চ বাড়বে দৈহিক ও মানষিক বিকাশ। এমনটাই প্রত্যাশা করছেন।
পাঠকের মন্তব্য